1. sardardhaka@yahoo.com : adminmoha : Sardar Dhaka
  2. nafij.moon@gmail.com : Nafij Moon : Nafij Moon
  3. rafiqul@mohajog.com : Rafiqul Islam : Rafiqul Islam
  4. sardar@mohajog.com : Shahjahan Sardar : Shahjahan Sardar
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন

যুক্তরাজ্যে সরাসরি কার্গো পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার

মহাযুগ নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
  • ২২২ বার

যুক্তরাজ্যে সরাসরি কার্গো বিমানে পরিবহন নিষেধাজ্ঞা সাময়িকভাবে প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার।

রবিবার ব্রিটিশ হাইকমিশনার এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সাংবাদিকদের একথা জানান।

এর আগে বৃটেন শিগগির বাংলাদেশ থেকে আকাশপথে কার্গো পরিবহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে বলে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী বরিস জনসন জানিয়েছিলেন।

শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ঢাকায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সঙ্গে বৈঠকের পর এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান তিনি।

জনসন বলেন, তাদের উদ্বেগের বিষয়গুলো নিয়ে বাংলাদেশ সরকার ‘বিভিন্ন উদ্যোগ’ নিয়েছে এবং অগ্রগতিতে তারা ‘সন্তুষ্ট’।

‘নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার প্রায় হয়ে গেছে। আমরা আবার (সরাসরি কার্গো ফ্লাইট) চালুর দ্বারপ্রান্তে।’

নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে ২০১৬ সালের মার্চে ঢাকা থেকে সরাসরি কার্গো ফ্লাইটের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় বৃটেন। পরে নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়নে একটি ব্রিটিশ কোম্পানিকে নিয়োগ দেয় সরকার।

এই নিষেধাজ্ঞার ফলে বাংলাদেশের কী পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে সে বিষয়ে কোনো পরিসংখ্যান নেই। তবে কর্মকর্তারা বলছেন, এতে অর্থ ও সময় দুই দিক থেকেই ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

নিষেধাজ্ঞার আওতায় বৃটেনে যাওয়ার আগে তৃতীয় কোনো একটি বিমানবন্দরে বাংলাদেশের কার্গো পরীক্ষা করে নেওয়া হচ্ছে।

বরিস জনসনের এই সফরেই ওই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা আসতে পারে বলে বাংলাদেশের কর্মকর্তারা আশা করছিলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেছিলেন, বিষয়গুলো নিয়ে ‘মতৈক্য হয়েছে’। তারা ঘোষণার অপেক্ষায় আছেন।

তিনি আরও বলেন, তবে নিজেদের আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার কারণে বরিস জনসন ওই ঘোষণা নাও দিতে পারেন।

রিজার্ভ চুরি: কেন জড়িতরা চিহ্নিত হচ্ছে না?
ঢাকা: হ্যাকিং করে রিজার্ভ চুরির দুই বছর পার হলেও এখনো এই ঘটনায় ব্যাংকের ভেতরে কারা জড়িত তা বের করতে পারেনি তদন্তকারী সংস্থা।

এ বিষয়ে সিআইডি এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকেও কোন বক্তব্য পাওয়া যাচ্ছে না। খবর বিবিসির

দোষীদের চিহ্নিত করতে এই দীর্ঘসূত্রতায় অপরাধীদের সুরক্ষা পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে কি-না সেই প্রশ্নও এখন সামনে আসছে।

২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অর্থ চুরির ঘটনা ঘটলেও সেসময় প্রায় একমাস তা গোপন রাখে বাংলাদেশ ব্যাংক।

শেষ পর্যন্ত এর দায় নিয়ে পদত্যাগ করতে হয় তৎকালীন গভর্নর ড. আতিউর রহমানকে।

অর্থ চুরি নিয়ে সেসময় সরকারিভাবে একটি তদন্তও হয়।

রিজার্ভ চুরি: তদন্তের ব্যাপারে কি কী বলছেন?

তবে সেই তদন্ত প্রতিবেদনটি পরে আর আলোর মুখ দেখেনি।

এই তদন্তের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক অভ্যন্তরীণভাবে কী ব্যবস্থা নিয়েছে সে বিষয়েও মুখ খুলছেন না ব্যাংকটির কেউ।

কয়েকদফা যোগাযোগের পর ব্যাংকটির ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মো. রাজী হাসান বলেন, ‘এ বিষয়ে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না। কারণ, আমাদের এখানে সিআইডি এখন এটা নিয়ে তদন্ত করছে।’

রিজার্ভ থেকে অর্থ চুরি সরকারের উদ্যোগে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান ছিলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দীন।

তার তদন্তে ঘটনায় জড়িত হিসেবে সন্দেহভাজন হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকেরই কয়েকজনের নাম উঠে আসে।

তিনি অবশ্য বলছেন, এ ঘটনায় কারা সত্যিকারভাবে জড়িত তা চিহ্নিত করার দায় সিআইডি’র।

এ জাতীয় আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2023 Mohajog