1. sardardhaka@yahoo.com : adminmoha : Sardar Dhaka
  2. nafij.moon@gmail.com : Nafij Moon : Nafij Moon
  3. rafiqul@mohajog.com : Rafiqul Islam : Rafiqul Islam
  4. sardar@mohajog.com : Shahjahan Sardar : Shahjahan Sardar
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:২৭ পূর্বাহ্ন

এটাই কি বানাতে চেয়েছিলেন স্টিভ?

মহাযুগ নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
  • ২৬২ বার

প্রযুক্তি ডেস্ক :  অ্যাপলের সহপ্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবসের সর্বশেষ কাজ ছিল প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ক্যাম্পাস তৈরি করা। তাঁর সেই কাজ পরিচিতি পেয়েছে ‘স্পেসশিপ ক্যাম্পাস’ হিসেবে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় অ্যাপলের এই প্রধান কার্যালয়ের নির্মাণকাজ চলছে এখন। অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী টিম কুক প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতাকে সম্মান দেখাতে নিখুঁতভাবে এই কার্যালয় নির্মাণের নির্দেশ দিয়েছেন। বিজনেস ইনসাইডারে প্রকাশিত হয়েছে নতুন ভবন সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন। চলুন জেনে আসি স্টিভ জবসের শেষ কাজ সম্পর্কে ১০ মজার তথ্য:

১. স্টিভ জবস পুরো ক্যালিফোর্নিয়াকে যেন তাঁর কুপারটিনোর ক্যাম্পাসে তুলে আনতে চেয়েছিলেন। ছোটবেলা থেকে স্পেসশিপের মতো একটি ক্যাম্পাসের স্বপ্ন দেখতেন জবস। ক্যালিফোর্নিয়ার প্রাকৃতিক দৃশ্যের প্রতিফলন সেখানে দেখতে চেয়েছিলেন তিনি।

২. পুরো ক্যাম্পাসের আয়তন ১৭৬ একর। এখানে একসঙ্গে ১৩ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করবেন।

৩. বিশ্বের বৃহত্তম বাঁকানো কাচের ভবন হবে এই কার্যালয়। চারতলা এই কাঠামোর দুই দিকেই বিশাল কাচের দেয়াল থাকবে।

৪. এই ভবনের চারপাশে অসংখ্য গাছ লাগানোর পরিকল্পনা রয়েছে অ্যাপলের। ধারণা করা হচ্ছে, ক্যাম্পাস ঘিরে সাত হাজার গাছ লাগাচ্ছে অ্যাপল।

৫. অ্যাপলের অভ্যন্তরীণ নির্মাণ টিমকে অনেক নিয়মকানুন মেনে ভবনের নির্মাণকাজ করতে হচ্ছে। কাচের ওপর যাতে কোনো রকম প্রতিফলন না পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হচ্ছে। কোনো সূক্ষ্ম বস্তু ধরার আগে হাতমোজা ব্যবহার করতে হচ্ছে। ভবনে যে কাঠের কাজ হচ্ছে, তার জন্য ৩০ পাতার নীতিমালা রয়েছে।

৬. ভবনে যে এলিভেটর ব্যবহার করা হচ্ছে, তার বোতামগুলো আইফোনের হোম বাটনের মতো করে তৈরি করা হচ্ছে।

৭. স্পেসশিপের যে টয়লেট সিটগুলো তৈরি করা হচ্ছে, সেগুলোকে আইফোন ৭ আকৃতি দেওয়া হচ্ছে।

৮. নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার পরে এই কার্যালয়ে ঢুকতে শুধু স্টিভ জবসের ফিঙ্গারপ্রিন্ট কাজে লাগানো হবে।

৯. অ্যাপল এই ভবন তৈরিতে খরচের কথা জানায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার খরচ করে তৈরি করা হচ্ছে এটি।

১০. ২০১৫ সালে নির্মাণকাজ শেষ করার কথা থাকলেও নানা জটিলতায় তা হয়নি। চলতি বছরে চালু হতে পারে অ্যাপলের এই নতুন ক্যাম্পাস।

এ জাতীয় আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2023 Mohajog