“আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, গ্রেপ্তার করে আন্দোলন থামানো যাবে না। এই সরকারের তাদের পতন ঘটবেই।”
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিএনপি মহানগর দক্ষিণ শাখার সহ সভাপতি নবী উল্লাহ নবী, তানভীর আদেল খান বাবু, সাংগঠনিক সম্পাদক তানভীর আহমেদ রবিনের মুক্তির দাবিতে এই কর্মসূচি হয়।
নজরুল বলেন, “আমার বুঝতে কষ্ট হয়, রাজনৈতিক দলটি ক্ষমতায় গিয়ে নিজের ইতিহাস ভুলে যায় কী করে? ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানের আগে আওয়ামী লীগের সব নেতাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, শুধু মাত্র আমেনা বেগম ছাড়া। তাই বলে কী তাদের (আওয়ামী লীগ) ওই সময় রোধ করা গেছে, রুখতে পারেনি; পাকিস্তান সরকার টিকে থাকতে পারেনি।
“আজকে আওয়ামী লীগ সরকার পাকিস্তানিদের মতো বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার করে টিকে থাকতে পারবে না- এটাই বাস্তবতা।”
‘নেত্রীর নির্দেশে আন্দোলনের ময়দানে সকলকে ঝাঁপিয়ে পড়া’র জন্য নেতা-কর্মীদের প্রস্তুত হতে বলেন তিনি।
দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, মহানগর দক্ষিনের নেতৃবৃন্দের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিও জানান নজরুল ইসলাম খান।
মহানগর দক্ষিণের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেলের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম, মহানগর দক্ষিণের সহসভাপতি ইউনুস মৃধা ও সাধারণ সম্পাদক কাজী আবুল বক্তব্য দেন।