1. sardardhaka@yahoo.com : adminmoha : Sardar Dhaka
  2. nafij.moon@gmail.com : Nafij Moon : Nafij Moon
  3. rafiqul@mohajog.com : Rafiqul Islam : Rafiqul Islam
  4. sardar@mohajog.com : Shahjahan Sardar : Shahjahan Sardar
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:২০ পূর্বাহ্ন

অ্যান্টার্কটিকার অজানা কিছু তথ্য

মহাযুগ নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৮ আগস্ট, ২০২০
  • ৯০৮ বার

পৃথিবীর দুর্গমতম, উচ্চতম, শীতলতম, শুষ্কতম তথা নির্জনতম মহাদেশ অ্যান্টার্কটিকা। এখানেই দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি বাতাস চলাচল করে। এ মহাদেশ সম্পর্কে নতুন কিছু অজানা তথ্য নিয়ে আজকের এ লেখা।

* আন্টার্কটিকা মহাদেশের ড্রাই ভ্যালি অঞ্চল পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে শুকনো এলাকা বলে চিহ্নিত।

* বেশ কিছু দেশের মতো যেমন অস্ট্রেলিয়ার .au বা জার্মানির .de অথবা ভারতের .in, আন্টার্কটিকারও নিজস্ব ডোমেইন রয়েছে। তুষার রাজ্যের ডোমেইন হল .aq।

* ৫.৩ কোটি বছর আগে আন্টার্কটিকার আবহাওয়া যথেষ্ট উষ্ণ ছিল। সেই সময় এখানকার গড় তাপমান ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এখানে সমুদ্রের তীর বরাবর পামগাছের সারি দেখা যেত।

* বিশ্বখ্যাত মার্কিন হেভি মেটাল রকব্যান্ড মেটালিকা আন্টার্কটিকায় পারফর্ম করেছিল। তাদের জনপ্রিয় গান Freeze ‘Em All-এর শ্যুটিং হয়েছিল চিরতুষারের দেশে। উল্লেখ্য, মাত্র এক বছরে বিশ্বের সাতটি মহাদেশে অনুষ্ঠান করে নজির গড়ে মেটালিকা।

* আন্টার্কটিকাতেও রয়েছে পরমাণু চুল্লি। ১৯৬২ সাল থেকে এ মহাদেশের বুকে কাজ করে চলেছে মার্কিন পরমাণু চুল্লি ম্যাকমার্ডো স্টেশন।

* আন্টার্কটিকার নিজস্ব দমকল বিভাগ রয়েছে। ম্যাকমার্ডো স্টেশনের ভেতরেই এ দপ্তর। আগুন নেভাতে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি এবং পেশাদার দমকলকর্মীরা আছেন এখানে।

* চরম আবহাওয়া থাকা সত্ত্বেও আন্টার্কটিকায় পাওয়া যায় ১ হাজার ১৫০ প্রজাতির ছত্রাক। বেশ কিছু প্রজাতি রীতিমতো নজরকাড়া। আসলে প্রচণ্ড ঠাণ্ডা আবহাওয়াতেও নিজেদের অনায়াসে খাপ খাইয়ে নিতে পারে ছত্রাক।

* বিশ্বের প্রতিটি টাইমজোন পাওয়া যায় আন্টার্কটিকায়। পৃথিবীর দুই মেরুতে এসে মিলেছে সময় বিভাজনকারী দ্রাঘিমা রেখা। স্বাভাবিকভাবেই এখানে রয়েছে দুনিয়ার সমস্ত টাইমজোনের উপস্থিতি।

* আন্টার্কটিকায় পোলার বিয়ার অর্থাৎ মেরু-ভালুক বাস করে না। এদের বসতি আর্কটিক অঞ্চল অথবা কানাডায়।

এ জাতীয় আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2023 Mohajog