করোনাভাইরাস সংক্রমণ আবারও বেড়ে চলছে। রেকর্ড পরিমাণ রোগী সনাক্তের পাশাপাশি মৃত্যুবরণ করছেন অনেকেই। এমন পরিস্থিতিতে ব্যক্তিগত সুরক্ষা বজায় রাখার বিকল্প নেই। বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্যক্তিগত সচেতনতার পাশাপাশি করোনা প্রতিরোধের প্রথম ধাপ
মহামারি করোনাভাইরাসের দাপট আবারও বেড়ে চলেছে। মাস্ক ছাড়া এখন ঘরের বাইরে যাওয়া হতে পারে মারাত্মক ঝুঁকির কারণ। সামান্য অসচেতনতার কারণেই করোনা সংক্রমণের শিকার হতে পারেন আপনিও। এদিকে দীর্ঘক্ষণ মাস্ক পরে
বাজারে এখন তরমুজের ছড়াছড়ি। লাল টুকটুকে রসালো এ ফলটি ছোট-বড় সবারই পছন্দের। শরীরের পানির অভাব পূরণে এ ফল বিশেষ ভূমিকা রাখে। একটি তরমুজের মধ্যে ৯৮ ভাগই পানি থাকে। গরমে ঠান্ডা
বায় দূষণ ও ধূমপানের কারণে ফুসফুস প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ধুমপায়ীর পাশাপাশি পরোক্ষ ধূমপানের কারণেও আপনার ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। যদিও প্রাকৃতিকভাবেই ফুসফুস সেসব ক্ষতি কিছুটা হলেও কাটিয়ে নেয়। তবুও দীর্ঘদিন
সাইনাসের যন্ত্রণায় অনেকই কাবু হয়ে যান। ঠান্ডা সহ্য করা যেন অসম্ভব হয়ে পড়ে সাইনাস রোগীদের ক্ষেত্রে। নাক, চোখ ও মাথা ব্যথার দরুন সাইনাস রোগীদের বেশ কষ্ট পেতে হয়। সাইনাস দুই
শিশুর বয়স ছয় মাস হলেই তার খাবারের প্রতি বিশেষ নজর রাখতে হবে। সচেতন হতে হবে তার খাবারের প্রতি। শিশুর প্রধান খাবার মায়ের বুকের দুধ। যেসব মায়েরা কর্মজীবী; তাদেরকে হতে হবে
টমেটোর স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। এতে আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, ভিটামিন সি, লাইকোপিন-এর মতো শক্তিশালী সব গুণ। শুধু শারীরিক ক্ষেত্রেই নয়, বরং ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানেও টমেটো বিশেষ ভূমিকা রাখে।
গরমে সতেজ থাকা চ্যালেঞ্জের বিষয়। কারণ চারপাশের দূষণ, গরম আবহাওয়াসহ সংক্রমণ ব্যাধির উৎপাত, সব মিলিয়ে বাড়তি পরিচর্যার মধ্যে সবারই থাকা উচিত। এ সময় সঠিক খাদ্যাভাস, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতাসহ ভালো কিছু অভ্যাস রপ্ত
গরমের শুরুতেই শিশুরা ডিহাইড্রেশনের শিকার হয়ে থাকে। প্রাথমিক অবস্থায় অভিভাবক যদি বিষয়টি না টের পায়; তাহলে শিশুর মারাত্মক সমস্যা হতে পারে। এক্ষেত্রে শিশু চরম তাপমাত্রার সংস্পর্শে আসায় অথবা বমি ও
ঠান্ডা ও গরমের এ সময় অনেক শিশুরাই অসুস্থ হয়ে পড়ছে! দিনের বেলা গরম আর রাতে ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে শুধু শিশুরাই নয়, বড়রাও শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন! আবহাওয়ার ওঠা-নামার এ সময়