মহামারি করোনাভাইরাস প্রতিরোধে বিশ্বব্যাপী জোরকদমে চলছে টিকাদান কার্যক্রম। তবুও এর প্রকোপ এখনো থামছে না। বিভিন্ন জনপদে নতুন রূপে হানা দিচ্ছে ভাইরাসটি। বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর সংখ্যাও ছাড়িয়েছে ২৭ লাখ। তবে সুস্থতার সংখ্যাও
এক সপ্তাহের ব্যবধানে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্তে নমুনা পরীক্ষা, নতুন রোগী শনাক্ত, মৃত্যু এবং সুস্থতা সবই বেড়েছে। এপিডেমিওলজিক্যাল ৯ম সপ্তাহের (২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ৬ মার্চ) সঙ্গে এপিডেমিওলজিক্যাল ১০ম সপ্তাহের
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় টানা তৃতীয় দিনের মত হাজারের বেশি নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে বাংলাদেশে, দৈনিক শনাক্তের হার আবার ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, শুক্রবার সকাল ৮টা
দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের এক বছর শেষ হলো। ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। গত বছর ভাইরাসটিতে মৃত্যু-শনাক্তের সংখ্যা বেশির দিকে থাকলেও নতুন বছরে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে
অতিরিক্ত মাত্রায় ডিভাইস ব্যবহারের ফলে নানা বিরুপ প্রভাব পড়ছে আমাদের ঘুমে। কারণ অধিকাংশ সময় এসবের পেছনে ব্যয় করার ফলে তাদের পর্যাপ্ত ঘুম হচ্ছে না। যার ফলে তারা হাইপারঅ্যাক্টিভিটি জটিলতায় ভোগেন
করোনার টিকা নিয়ে নানা জনে প্রশ্ন রয়েছে হাজারো রকমের। ডায়াবেটিক রোগীদের বেলায়ও প্রশ্ন-তারা কি টিকা নিতে পারবেন? বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলছেন, করোনার টিকা নিতে ডায়াবেটিক রোগীদের তেমন জটিলতা হওয়ার সম্ভাবনা কম।
বাঙালি মানেই মিষ্টিপ্রেমী। এ কারণেই মিষ্টিপ্রেমীদের মধ্যে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। আর ডায়াবেটিস হলে যে খাবারগুলো খাওয়া নিষেধ; সেগুলোর প্রতিই লোভ থাকে বেশি। এর মধ্যে মিষ্টিজাতীয় খাবার অন্যতম।
মহামারি করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক গণটিকাদান শুরুর এক সপ্তাহে সারাদেশে সাত লাখ ৩৬ হাজারের বেশি মানুষ টিকা নিয়েছেন। টিকাদানের সপ্তম দিন শনিবার ঢাকাসহ সারাদেশের ৪৬টি সরকারি হাসপাতাল ও অন্যান্য কেন্দ্রে সর্বমোট এক
শীতে ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে অনেকেই সর্দি-কাশিতে ভুগে থাকেন। আর এ সময় একবার কাশি হলে সারাতে বেশ ভোগান্তি পেতে হয়। বিষয়টি অনেক ক্ষেত্রে যন্ত্রণাদায়কও মনে হয়। এ ছাড়া এ সময় খুসখুসে
গত এক দিনে দেশে আরও ৪৩৮ জনের মধ্যে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে; এপ্রিলের পর প্রথমবারের মত দৈনিক শনাক্ত রোগীর হার নেমে এসেছে ৩ শতাংশের নিচে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, বুধবার সকাল