মহামারীর কারণে বিধিনিষেধের মধ্যেই ঈদ সামনে রেখে মানুষের বাড়ি ফেরার চাপ বেড়েছে মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে।
বিআইডব্লিউটিসির সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. শফিকুল ইসলাম জানান, লঞ্চ ও স্পিডবোট বন্ধ থাকায় শুক্রবার সকাল থেকে ফেরিতে চাপ বেড়েছে।
যাত্রীদের ভিড় সামলাতে না পেরে অনেক ফেরি কোনো বাহন না নিয়েই গন্তব্যে রওনা হচ্ছে। ফলে সহস্রাধিক পণ্যবাহী ও ব্যক্তিগত গাড়ির জট সৃষ্টি হয়েছে শিমুলিয়া ঘাটে।
চলমান লকডাউনের মধ্যে ঈদ উদযাপন করতে শিমুলিয়া ঘাটে ফেরিতে চড়েছেন দলে দলে মানুষ, ফলে যানবাহন ছাড়াই কেবল মানুষ নিয়ে নোঙ্গর তুলতে হয়েছে কয়েকটি ফেরিকে।করোনাভাইরাসের বিস্তার থামাতে চলমান লকডাউনের মধ্যে শুক্রবার মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে পদ্মা নদী পার হতে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে ফেরিতে চড়েছেন দক্ষিণাঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ।লকডাউনে দূরপাল্লার বাস বন্ধ থাকলেও জেলার ভেতরে বাস চলছে। পাশাপাশি বিভিন্ন ছোট যানবাহন, এমনকি পণ্যের ট্রাক বা পিকআপে চড়েও অনেকে ঢাকার দিক থেকে ভেঙে ভেঙে শিমুলিয়ায় আসছেন পদ্মা পার হয়ে দক্ষিণের জেলাগুলোতে যাওয়ার জন্য।
করোনাভাইরাসের বিস্তার থামাতে চলমান লকডাউনের মধ্যে শুক্রবার মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে ঈদে ঘরমুখী মানুষের ঢল।করোনাভাইরাসের বিস্তার থামাতে চলমান লকডাউনের মধ্যে শুক্রবার মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে পদ্মা নদী পার হতে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে ফেরিতে চড়েছেন দক্ষিণাঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ।শফিকুল বলেন, লকডাউনের কারণে এ নৌ-রুরে ৮৭টি লঞ্চের সবই বন্ধ। গত রোববার মাদারীপুরের শিবচরে স্পিডবোট দুর্ঘটনায় পর সাড়ে চারশ স্পিডবোট ও কয়েকশ ট্রলারও বন্ধ রয়েছে। সেই পুরো চাপ পড়েছে ফেরিতে।
এছাড়া শিমুলিয়া-বাংলাবাজারের ফেরি বহরের ১৬টি ফেরির মধ্য তিনটি বিকল রয়েছে। ফলে ১৩টি ফেরি দিয়ে পারপার করে কুলানো যাচ্ছে না বলে জানান তিনি।